আর মিলবে না রান্নার গ্যাস! ৩০ তারিখের মধ্যে এই নিয়ম না মানলে বাতিল হবে বুকিং-ও

By Sk Sakib

Published on:

নিচে আপনার মূল বক্তব্যটিকে ঘুরিয়ে, পরিষ্কারভাবে ও প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থাপন করা হলো, যাতে সংবাদ বা প্রতিবেদন আকারে ব্যবহারের উপযোগী হয়:

বায়োমেট্রিক ছাড়া মিলছে না রান্নার গ্যাস, চরম সমস্যায় সাধারণ মানুষ

রান্নার গ্যাস পেতে এবার থেকে বায়োমেট্রিক ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। হঠাৎ করেই এই নতুন নিয়ম কার্যকর হওয়ায় সাধারণ গ্রাহকদের মধ্যে দেখা দিয়েছে চরম অসন্তোষ। অভিযোগ, আগাম কোনও সরকারি বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই গ্যাস সংস্থাগুলি এই নিয়ম প্রয়োগ করেছে।


পরিস্থিতির জেরে অনেকেই বুকিং করেও সিলিন্ডার হাতে পাচ্ছেন না। বিশেষ করে যাঁদের বাড়িতে মাত্র একটি সিলিন্ডার রয়েছে, তাঁদের অবস্থা সবচেয়ে সঙ্কটজনক। রান্নার বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় বহু পরিবার বিপাকে পড়েছে।


বর্ধমান শহরের খোসবাগান এলাকাসহ বহু জায়গায় বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই দীর্ঘ লাইন পড়ে গিয়েছে গ্যাস ডিলারদের অফিসে। বহু প্রবীণ গ্রাহক জানিয়েছেন, মোবাইল অ্যাপে সমস্যা থাকায় তাঁরা নিজেরা বায়োমেট্রিক যাচাই করতে পারছেন না।


আরও অভিযোগ উঠেছে, ডিলাররা হঠাৎ করেই জানাচ্ছেন – “বায়োমেট্রিক না করলে সিলিন্ডার দেওয়া যাবে না।” অথচ, সরকারি পক্ষ থেকে এই নিয়ম চালুর আগে কোনও প্রকাশ্য নোটিশ দেওয়া হয়নি। ফলে মানুষ পুরোপুরি অন্ধকারে থেকে গেছেন।


অনেক গ্রাহকের প্রশ্ন – যদি সত্যিই এই নিয়ম বাধ্যতামূলক হয়, তবে কেন আগেভাগে প্রচার করা হয়নি? কেন লোকাল অফিস বা ডিস্ট্রিবিউশন সেন্টারে বোর্ড ঝুলিয়ে আগাম সতর্কতা দেওয়া হয়নি?

৩০ তারিখের সময়সীমা নিয়ে বিভ্রান্তি

ডিলাররা বলছেন, ৩০ তারিখের মধ্যে বায়োমেট্রিক যাচাই না করলে আর বুকিং করা যাবে না। অথচ এই ব্যাপারে সরকারি কোনও স্পষ্ট নির্দেশনা বা বিজ্ঞপ্তি এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। ফলে, বিভিন্ন জায়গায় নিয়ম প্রয়োগের ক্ষেত্রে ভিন্নতা দেখা দিচ্ছে – কোথাও গ্যাস দিচ্ছে, কোথাও দিচ্ছে না।

সংক্ষেপে সমস্যা:

  • ❌ আগাম সরকারি ঘোষণা ছাড়াই নতুন নিয়ম কার্যকর
  • ⛔ বায়োমেট্রিক না থাকলে সিলিন্ডার ডেলিভারি বন্ধ
  • 📱 মোবাইল অ্যাপে সমস্যা থাকায় প্রবীণরা অসুবিধায়
  • 🕐 ৩০ তারিখের ‘ডেডলাইন’ নিয়ে দ্বিধা
  • 🧾 প্রচারের অভাব নিয়ে ক্ষোভ
  • 🍲 এক সিলিন্ডার গ্রাহকরা সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত

এই ধরনের হঠাৎ পরিবর্তন যদি বাস্তবায়ন করতেই হয়, তাহলে সরকারের পক্ষ থেকে সুশৃঙ্খল প্রচার, পর্যাপ্ত সময় এবং মানুষের প্রশ্নের সুনির্দিষ্ট জবাব দেওয়ার ব্যবস্থাই হওয়া উচিত — এমনটাই মত ভুক্তভোগীদের। প্রয়োজনে আমি এটিকে সংবাদ প্রতিবেদন বা প্রেস বিজ্ঞপ্তি আকারে সাজিয়ে দিতে পারি। চাইলে নির্দিষ্ট জেলা, সংস্থা বা ভাষার ধরন অনুযায়ীও সেটিকে মানানসই করে দেব।